Intechtips24 নিয়ে এলো ভালোবাসার গল্প। কিছু সময় নিয়ে পড়ে আসুন গল্পটি অবুঝ গল্প(পাট ১)

আসসালামু
আলাইকুম,সকলে কেমন
আছেন। আশা করি
ভালোই আছেন। আমিও
ভালো আছি। intechtips24
সাইটে আপনাকে
স্বাগতম। আশা করি
সাইট টা সকলেরই মন
জয় করে নিবে।
ইনশাআল্লাহ সকলে
আমাদের পাশে থেকে
সাইটকে অনেক দুর
এগিয়ে নিবেন।

  • তো
    যেটি বলতে চাইছিলাম
    আমি আপনাদের কাছে
    আমার লেখা গল্পের
    একটি পাট লিখবো।
    যদিও আমি কোনো
    লেখক নয় তবুও মন
    চাচ্ছিলো যে একটা
    গল্প লিখি তাই
    লিখলাম । ভুল ত্রুটি
    ক্ষমার দৃষ্টিতে
    দেখবেন
    পাটঃ১অবুঝ গল্প
    লেখকঃজিহাদুল ইসলাম

    রাতভর বৃষ্টি
    হচ্ছে,জানি না এ বৃষ্টি
    কখন থামবে। এদিকে
    আমার ঘুম ও পাচ্ছে খুব।
    রাত বাজে ১১টা বিদুৎ ও
    নেই। চাজার লাইটের
    আলোটাও খুব ধীর হয়ে
    যাচ্ছে তেমনি আমার
    জীবনটাও খুব ধীর হয়ে
    আসছে । জানিনা আমার
    বাকি জীবনটা কেমন
    হয়ে কাটবে কথাগুলো
    ভাবছি আর চোখ দিয়ে
    বাহিরের বৃষ্টির মতো
    পানি পড়ছে। এখন আর
    কি করার আছে । যে
    ফিরবেনা তাকে তো
    ফেরানো সম্ভব না ।
    ভাবছি আর কাঁদছি এটা
    কেমন খেলা এভাবেই
    রাতটা কেটে গেলো।
    সকালে ঘুম থেকে উঠে
    ফ্রেস হয়ে কলেজে চলে
    গেলাম। আজ কলেজে এক
    বড় ভাইয়ের জন্মদিন
    যদিও বড় ভাই তবুও
    তার সাথেই চলাফেরা
    আমার। নাম রিজন।
    রিজন ভাই বলেই ডাকি
    আমি তাকে। সেও আমাকে
    খুব আদর করে। আজ
    কলেজে যেতে একটু
    দেরি হয়ে গেলো।
    কলেজে ঢুকতেই রিজন
    ভাই ডাক দিলো
    ,,কিরে শান্ত আজ এতো
    দেরি করলি যে। তুই
    কি জানিস না যে আজ
    আমার জন্মদিন। আমি
    বললাম,,হ্যা ভাই, তুমার
    কথা কি আমি ভুলতে
    পারি ভাই। আজ শরীরটা
    ভলো নেই তাই একটু
    লেট হয়ে গেলো।
    ,,,,আমি জানিরে শান্ত।
    কষ্ট নিশ না যা হওয়ার
    তা হবেই । এভাবে কি
    আর হবে। চল দেরি হয়ে
    গেছে। কেক কাটতে হবে।
    (দুজনে কথা বলতে
    বলতে ক্যান্টিন রুমে
    চলে গেলাম কেক কাটতে)
    ক্যান্টিনে পৌঁছে
    দেখলাম বিশাল এক
    আয়োজন করে রেখেছে
    রিজন ভাই।
    ,,রিজন ভাই তুমার
    জবাব নেই।
    আয়োজনতো ভালোই
    হয়েছে।
    ,,তুই আমার সাথে আছিস
    বলেই তো আজ এত
    কিছু করলাম কথাটা
    বলেই কেকের প্রথম
    টুকরাটা আমাকে
    খাওয়ালো রিজন ভাই।
    কালকের ঘটনার জন্য
    রিজন ভাইয়ের জন্য
    কোনো গিফট কিনতে
    পারিনি এজন্য সবার
    সামনে একটু লজ্জিতও
    হও হচ্ছিলাম আমি।
    কিন্তু বসে থাকলে তো
    আর চলবেনা। তাই তাকে
    বললাম চলো একটা
    জায়গায় গিয়ে ঘুরে
    আসি। এই বলে তার
    ছোটবেলার এক প্রিয়
    জায়গায় নিয়ে গেলাম
    সেটা ছিলো তার
    ছোটকালের প্রিয়
    মাদরাসা। হ্যাঁ প্রিয়
    কারণ তার মা মারা
    যাওয়ার আগে তার
    প্রতি জন্মদিনেই
    এখানে তাকে ঘুরতে
    নিয়ে আসতো । তার
    জন্মের কয়েক বছর পর
    তার বাবা এবং যখন
    ১৫বছরের সময় তার মা
    মারা যায়। তাই তাকে
    তার মায়ের স্মৃতিটা
    মনে করানোর জন্য
    এখানে এনেছিলাম। 
    সে
    এখানে এসে আমাকে
    জড়িয়ে ধরে কেঁদে
    দিলো
    ,,এই পৃথিবীতে তুই ছাড়া
    আমার আর কেউ নেই বলে
    কাঁদতে লাগলো রিজন
    ভাই….wait for next part আজ এপযন্তই। গল্পটা কেমন হয়েছে জানাতে ভুলবেন না যেনো।

Leave a Comment